“যা আছে ভাণ্ডে, তাই আছে ব্রহ্মাণ্ডে” – এই ছিল লালনের দর্শন। বৈষ্ণব সহজিয়া, বৌদ্ধ সহজিয়া ও সুফিবাদের সংমিশ্রণে মানবগুরুর ভজনা, দেহ-কেন্দ্রিক সাধনাই লালন প্রদর্শিত বাউল ধর্মের মূলমন্ত্র।
ঝিনাইদহে শুরু হয়েছে ৩ দিনব্যাপী লালন স্মরণোৎসব। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) রাতে লালনের জন্মভূমি হরিণাকুন্ডু উপজেলার হরিশপুর গ্রামে এ উৎসবের উদ্বোধন ও প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।
এতে লালনের গান পরিবেশন করেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত বাউল শিল্পীরা।
এদিকে, উৎসবকে ঘিরে সেখানে ঢল নেমেছে লালন ভক্ত, বাউল, অনুসারী, ভাবশিষ্য ও সাধুদের। আয়োজন করা হয়েছে গ্রামীণ মেলার। গতকাল থেকে শুরু হওয়া এ উৎসব চলবে আগামী শনিবার পর্যন্ত।
দৈনিক বিবর্তন এর প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।