ঢাকা: দুই বাংলার জনপ্রিয় মুখ জয়া আহসান। বিজ্ঞাপন আর নাটকের গণ্ডি পেরিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন ২০০৪ সালে, মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’ দিয়ে। আর কলকাতায় তাঁর প্রথম ছবি ‘আবর্ত’। এরই মধ্যে কাজ করেছেন খ্যাতিমান অনেক নির্দেশকের নির্দেশনায়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে চার-চারবার জমা পড়েছে বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কার। পেয়েছেন ভারতের ফিল্মফেয়ার। হেঁটেছেন কান উৎসবের রেড কার্পেটে। ‘দেবী’ দিয়ে নাম লিখিয়েছেন প্রযোজনায়।
সম্প্রতি শুটিং করলেন নতুন একটি বিজ্ঞাপনের। এ বছরের সরকারি অনুদানের ছবির তালিকায় প্রযোজক হিসেবে আছে জয়ার নামও। নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমনকে নিয়ে বানাবেন ‘রইদ’। কলকাতায় মুক্তির অপেক্ষায় আছে তাঁর একগুচ্ছ ছবি।
আজ জয়া আহসানের জন্মদিন। লকডাউনের কারণে ঘটা করে কোনো আয়োজন নয়, বরং নিজের মতো করেই কাটাতে চান দিনটি।
পরিবার
জয়া আহসানের জন্ম গোপালগঞ্জে। বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা এ এস মাসউদ। আর মা রেহানা মাসউদ। জয়ারা দুই বোন এক ভাই।
যা কিছু প্রথম
বিজ্ঞাপন: ১৯৯৭ সালে কোকাকোলার বিজ্ঞাপন দিয়ে।
সিনেমা: ব্যাচেলর (২০০৪)।
কান উৎসবে: ২০১৩ সালে। ৬৬তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে ‘বহুমাত্রিক অভিনেত্রী’ হিসেবে জয়া আহসানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
টালিউডে: ২০১৩ সালে অরিন্দম শীলের ‘আবর্ত’।
জাতীয় পুরস্কার: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী, ‘গেরিলা’ (২০১৩)।
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার: ‘বিসর্জন’ ছবির জন্য সেরা অভিনেত্রী হিসেবে পুরস্কার পান ২০১৮ সালে।
যা কিছু প্রিয়
প্রিয় কবি: আল মাহমুদ। জীবনানন্দ দাশকেও ভালো লাগে। শঙ্খ ঘোষ, জয় গোস্বামী, পাবলো নেরুদা–প্রিয় অনেকেই।
রং: সাদা, রক্তলাল
পোশাক: শাড়ি
গান: পড়াশোনায় জলাঞ্জলি ভেবে (মহীনের ঘোড়াগুলি)
গায়ক: কবীর সুমন
লেখক: সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায়
সময়: যখন সন্ধ্যা নামে
গাড়ি না রিকশা: রিকশা