বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও রাজশাহীর সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনুসহ চার নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আবেদন করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পচাত্তরের ১৫ আগস্ট স্মরণ করিয়ে দিয়ে বক্তব্য দেওয়ার ঘটনায় এ মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক মোসাব্বিরুল ইসলাম জেলা মুখ্য মেট্রোপলিটন আদালতে এ মামলার আবেদন করেন। আবেদনের বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি আদালত।
মিনু ছাড়াও যাদের নামে মামলার আবেদন করা হয়েছে তারা হচ্ছেন- বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিলন।
এর আগে মিনুকে ক্ষমা চাইতে নগর আওয়ামী লীগের বেঁধে দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম শেষ হয় শনিবার সন্ধ্যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি ক্ষমা না চাইলেও পর দিন তিনি দুঃখ প্রকাশ করলেন।
বিবৃতিতে মিনু উল্লেখ করেন—‘আমার বক্তব্যের জন্য যারা ব্যথিত হয়েছেন, মর্মাহত হয়েছেন, আমি তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি।’ মিনু আরও বলেন, আমি এই মহানগরীতে জন্মগ্রহণ করে দীর্ঘদিন রাজশাহীবাসীকে নিয়ে রাজনৈতিক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছি। স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ সব আন্দোলনে পাশে পেয়েছি। সুতরাং কোনো ব্যক্তি বিশেষ বা গোষ্ঠী বিশেষকে উদ্দেশ্য করে আক্রোশমূলক বক্তব্য দেওয়া আমার স্বভাববহির্ভূত। তাই সবাইকে আমার বক্তব্যে ষড়যন্ত্র না খোঁজার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
গত মঙ্গলবার বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে মিজানুর রহমান মিনু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আজ রাত, কাল আর সকাল নাও হতে পারে। পচাত্তর মনে নাই?’ এর প্রতিবাদ জানায় রাজশাহী আওয়ামী লীগ। পর দিন এক বিক্ষোভ-সমাবেশ থেকে নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মিনুকে বক্তব্য প্রত্যাহারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন।
এদিকে মিনুর বিবৃতি পাঠানোর আগে আলটিমেটামের সময় শেষ হওয়ায় নগর আওয়ামী লীগ মিনুর বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত নেয়। রোববার ৭ মার্চের আলোচনা অনুষ্ঠানেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন উপস্থিত ছিলেন। সেই আলোচনাসভায় মিনুর বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়।বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও রাজশাহীর সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনুসহ চার নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আবেদন করা হয়েছে । গত মঙ্গলবার রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পচাত্তরের ১৫ আগস্ট স্মরণ করিয়ে দিয়ে বক্তব্য দেওয়ার ঘটনায় এ মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক মোসাব্বিরুল ইসলাম জেলা মুখ্য মেট্রোপলিটন আদালতে এ মামলার আবেদন করেন। আবেদনের বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি আদালত।
মিনু ছাড়াও যাদের নামে মামলার আবেদন করা হয়েছে তারা হচ্ছেন- বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিলন।
এর আগে মিনুকে ক্ষমা চাইতে নগর আওয়ামী লীগের বেঁধে দেওয়া ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম শেষ হয় শনিবার সন্ধ্যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি ক্ষমা না চাইলেও পর দিন তিনি দুঃখ প্রকাশ করলেন।
বিবৃতিতে মিনু উল্লেখ করেন—‘আমার বক্তব্যের জন্য যারা ব্যথিত হয়েছেন, মর্মাহত হয়েছেন, আমি তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি।’ মিনু আরও বলেন, আমি এই মহানগরীতে জন্মগ্রহণ করে দীর্ঘদিন রাজশাহীবাসীকে নিয়ে রাজনৈতিক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছি। স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ সব আন্দোলনে পাশে পেয়েছি। সুতরাং কোনো ব্যক্তি বিশেষ বা গোষ্ঠী বিশেষকে উদ্দেশ্য করে আক্রোশমূলক বক্তব্য দেওয়া আমার স্বভাববহির্ভূত। তাই সবাইকে আমার বক্তব্যে ষড়যন্ত্র না খোঁজার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
গত মঙ্গলবার বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে মিজানুর রহমান মিনু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আজ রাত, কাল আর সকাল নাও হতে পারে। পচাত্তর মনে নাই?’ এর প্রতিবাদ জানায় রাজশাহী আওয়ামী লীগ। পর দিন এক বিক্ষোভ-সমাবেশ থেকে নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মিনুকে বক্তব্য প্রত্যাহারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন।
এদিকে মিনুর বিবৃতি পাঠানোর আগে আলটিমেটামের সময় শেষ হওয়ায় নগর আওয়ামী লীগ মিনুর বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত নেয়। রোববার ৭ মার্চের আলোচনা অনুষ্ঠানেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন উপস্থিত ছিলেন। সেই আলোচনাসভায় মিনুর বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়।