স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করে সকালের শারীরিক রোমান্স। এই রোমান্সের উপকারিতাও অনেক। এতে স্বাস্থ্যগত অনেক উপকার যেমন আছে আবার দাম্পত্য সম্পর্কও দৃঢ় করে।
চিকিৎসকদের মতে, সকালের শারীরিক রোমান্স প্রায় ৩০ মিনিটের জগিং এর সমান ক্যালোরি পুড়িয়ে দেয়। যার রোমান্স শারীরিক জটিলতা কমিয়ে আমাদের স্বাস্থ্যবান করে তোলে।
গবেষকরা বলছেন, সকালে যেহেতু কোনও শারীরিক ক্লান্তি থাকে না, তাই সকালের রোমান্স খুব ন্যাচারাল হয়। যার ফলে ত্বকে জেল্লা আসে, চুলের বৃদ্ধি ভালো হয়। অল্প বয়সে বৃদ্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। পাশাপাশি রক্তচাপ কমায় এবং কমিয়ে দেয় হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।
ন্যাচারাল পেইনকিলার হিসেবে কাজ করে সকারের শারীরিক রোমান্স। মাইগ্রেনের সমস্যা দূর হতে পারে। পাশাপাশি শরীরের অন্যান্য ব্যথাও কমে যায়।
সকালের আবহাওয়া থাকে সতেজ। দীর্ঘ ঘুম শেষে শরীরে ক্লান্তিও থাকে না। একটা ভারো দিন শুরু করার জন্য সঙ্গীর কপালে চুমুর স্পর্শ এঁকে দিয়ে সম্পর্ক দৃঢ় করে তুলতে পারেন। সকালে সঙ্গীর রোমান্সের আহ্বানে শরীর নির্ভেজালভাবে সাড়া দেয়।
শারীরিক রোমান্স শরীরে ‘হ্যাপি হরমোন’ নিঃসরণ করে। এ সেই হরমোন, যা আপনাকে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবৃত্তি কমিয়ে দেয়। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।