অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ
logo
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ

স্বাস্থ ডেস্ক
আগস্ট ২৫, ২০২৪ ৭:২৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

অনিয়মিত পিরিয়ডের লক্ষণ হচ্ছে ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পর ঋতুস্রাব হয়। এছাড়া পিরিয়ড চলাকালীন কারো কারো মাত্রাতিরিক্ত তলপেটে ব্যথাও অনুভব হতে পারে।

আরও অনেক কারণ থাকতে পারে পিরিয়ড অনিয়মিত হওয়ার জন্য। তাহলে দেখে নিই কী কী কারণ আছে অনিয়মিত পিরিয়ডের-

১.মূলত হরমোনাল কারণে মেয়েদের অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ওজন কম হলেও সময়মতো পিরিয়ড হয় না।
 
২. এছাড়া পুষ্টিকর খাবারের অভাব, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত কফি পান করা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকা, অপরিচ্ছন্ন থাকা, মদ্যপান বা ধূমপান ইত্যাদি কারণে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়।
 
৩. অনেক সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি যেমন পিল, ইনজেকশন ব্যবহার করলে পিরিয়ড দেরিতে হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
 
৪. টিনেজার ও মধ্যবয়সী নারীদের মধ্যে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পেছনের কারণটি হলো হরমোন। আর লম্বা সময় স্ট্রেসে থাকলে অনেকেরই পিরিয়ড দেরিতে হতে পারে।
 
৫. এ ছাড়া একজন নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না। এর পর নিজে থেকেই তার মিসক্যারিজ বা গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। এ ঘটনায় সাধারণ পিরিয়ডের তুলনায় কিছু দিন পর বেশি রক্তপাত হতে পারে, যাকে অনেকেই দেরিতে পিরিয়ড হওয়া বলে ধরে নেন।
 
৬. জরায়ুতে টিউমার ধরনের এক ধরনের বৃদ্ধি হলো ফাইব্রয়েডস। এগুলো পিরিয়ডের স্বাভাবিক চক্রকে বাধা দিতে পারে।

দৈনিক বিবর্তন এর প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।